Not known Factual Statements About রাফাহ

ট্রাম্প নর্থ ও সাউথ ডাকোটা, লুইসিয়ানা, ওয়াইওমিংয়ে জিতেছেন। তিনি কানসাস ও আইওয়াতেও জিতেছেন। 

ট্রাম্প ২০১৭ সালে রাষ্ট্রপতি হওয়ার মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই পুনর্নির্বাচনের জন্য আবেদন করেছিলেন।[২২১] দায়িত্ব গ্রহণের এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে তিনি তার প্রথম পুনর্নির্বাচনী সমাবেশ আয়োজন করেন[২২২] এবং আগস্ট ২০২০-এ আনুষ্ঠানিকভাবে রিপাবলিকান দলের মনোনয়ন লাভ করেন।[২২৩] ট্রাম্পের প্রচারণা অপরাধের ওপর কেন্দ্রীভূত ছিল, দাবি করা হয়েছিল যে ডেমোক্র্যাটিক প্রার্থী জো বাইডেন জয়ী হলে শহরগুলো আইনশৃঙ্খলাহীনতায় নিমজ্জিত হবে।[২২৪] তিনি বারবার বাইডেনের অবস্থান ভুলভাবে উপস্থাপন করেছেন[২২৫][২২৬] এবং বর্ণবৈষম্যমূলক বক্তব্য ব্যবহার করেছেন।[২২৭] ২০২০ সালের শুরুর দিক থেকে, ট্রাম্প নির্বাচন নিয়ে সন্দেহ ছড়াতে শুরু করেন, প্রমাণ ছাড়াই দাবি করেন যে নির্বাচনে কারচুপি হবে এবং ডাক-ভোটের ব্যাপক ব্যবহার বৃহৎ নির্বাচনী জালিয়াতির জন্ম দেবে।[২২৮][২২৯] তিনি ইউএস পোস্টাল সার্ভিসের তহবিল বন্ধ করে দেন, বলেছিলেন যে তিনি ডাক-ভোট বৃদ্ধি রোধ করতে চান।[২৩০] তিনি বারবার বলতে অস্বীকার করেছেন যে হেরে গেলে ফলাফল মেনে নেবেন কিনা বা শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবেন কিনা।[২৩১][২৩২]

ছবির ক্যাপশান, নিউ ইয়র্কের ট্রাম্প টাওয়ারে নিজ অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প।

প্রায় দুই বছর ধরে একজন বিশেষ কৌঁসুলি ২০১৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচার শিবির ও রাশিয়ার মধ্যে আঁতাতের অভিযোগের তদন্ত করেছেন। ৩৪ জনের বিরুদ্ধে কম্পিউটার হ্যাকিং ও আর্থিক অপরাধের মতো মামলায় ফৌজদারি অভিযোগ আনা হলেও অভিযুক্তদের তালিকায় ট্রাম্প ছিলেন না। তবে তদন্তে অপরাধমূলক যোগসাজশের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।

মূল নিবন্ধ: ২০২১ যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটলে হামলা

সৌদি, কাতার ও আমিরাত সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প

কাশ্মীর নিয়ে ভারত আর পাকিস্তানের লড়াইয়ের কারণ কী?

সিমলা চুক্তি কী, স্থগিত হলে ভারতের ওপর প্রভাব পড়বে?

ট্রাম্পের অর্থনৈতিক নীতিগুলো সংরক্ষণবাদী হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে, যেখানে ট্রাম্প দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সমাপ্তির পর থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে শুল্ক বৃদ্ধি করেছেন।[৩১৬] ট্রাম্প প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদারদের উপর ব্যাপক শুল্ক আরোপ করেন, যার মধ্যে চীন, কানাডা এবং মেক্সিকো অন্তর্ভুক্ত ছিল।[৩১৭] তিনি বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও)-তে আমেরিকার আর্থিক অনুদান স্থগিত করেন।[৩১৮] এপ্রিল ২০২৫-এ, ট্রাম্প ১৮০টিরও বেশি bdjobs দেশের উপর ১০% বা তার বেশি শুল্ক আরোপ করেন,[৩১৯] অতিরিক্ত ৫৭টি দেশের উপর উচ্চতর শুল্ক সাময়িকভাবে here স্থগিত রাখেন এবং চীনের উপর শুল্ক বাড়িয়ে ১৪৫% করেন,[৩২০] যা সামগ্রিক বাণিজ্যের গড় শুল্ক ২% থেকে আনুমানিক ২৪%-এ নিয়ে যায়।[৩২১] এই প্রস্তাবগুলি ১৯০৯ সালের পর থেকে সর্বোচ্চ শুল্ক স্তরে পৌঁছায়,[৩২২] ১৯৩০ সালের স্মুট-হাউলি শুল্ক আইন-এর মাত্রার কাছাকাছি আসে,[৩২৩] এবং মুদ্রাস্ফীতির জন্য সামঞ্জস্য করার পর আমেরিকান ইতিহাসের বৃহত্তম কর বৃদ্ধি হিসেবে কাজ করে।[৩২৪]

জিএইচ/এসজি(এপি, এএফপি, রয়টার্স, ডিডাব্লিউ)

এদিকে জো বাইডেন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দৌড় থেকে সরে দাঁড়ানোর পর তার ভাইস প্রেসিডেন্ট কমালা হ্যারিসকে ওই পদের জন্য মনোনীত করেন। এই সময় থেকেই মি.

ট্রাম্পের অভিবাসন বিরোধী মন্তব্য শুধুমাত্র মুসলমানদের লক্ষ্য করে ছিল না, বরং যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে বসবাসরত ১১ মিলিয়ন লোকের প্রতিও ছিল। তিনি যুক্তরাষ্ট্র থেকে এই লোকদের বহিষ্কারের প্রস্তাব দেন, যা তাকে বিদেশি বিরোধীতা এবং এর জন্য প্রয়োজনীয় খরচ সম্পর্কে সমালোচনার সম্মুখীন করে।[১০৯] তিনি অভিবাসীদের জন্মগত নাগরিকত্ব সম্পর্কেও বিরোধিতা করেন।[১১০] তিনি রাশিয়া এবং ভ্লাদিমির পুতিন-এর সাথে ওবামা আমলের চেয়ে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলার দাবি করেন।[১১১] যদি তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন, তাহলে ইরানের সাথে পরমাণু চুক্তি বাতিলের প্রতিশ্রুতি দেন।[১১২]

যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম প্রবেশনের উপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাবনা

বাংলাদেশে জিম্মি দশা থেকে উদ্ধার পাওয়া তিন শ্রীলঙ্কান ফিরে গেছেন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *